২৩শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
বৃহস্পতিবার | বিকাল ৩:৩৮
সুখী সম্পর্কের শব্দগুলো
খবরটি শেয়ার করুন:

ভালোবাসি বলা: ভালোবাসার শিহরণ সবচেয়ে ভালোভাবে বোঝা যায় যখন একজন আরেকজনকে ভালোবাসার কথা বলা যায়। শুনতে যতই বোকা বোকা শোনাক, একান্ত মুহূর্তে চুপটি করে ভালোবাসার কথা বলে সময়টিকে নিমিষেই জাদুকরী করে ফেলা যায়।

দুঃখিত বলা: যদি ভুল করে সঙ্গীর মনে কষ্ট দিয়েই দেওয়া হয় তবে সহজে ক্ষমাও চেয়ে নেওয়া যায়। ‘সরি’ না বলে জেদ পুষে রাখা কোনো ভালো সিদ্ধান্ত নয়। সম্পর্কের চেয়ে মূল্যবান কিছুই নয়, জেদ তো মোটেই নয়।

ধন্যবাদ জানানো: সঙ্গীকে তার ছোট ছোট কাজের জন্য ধন্যবাদ জানানো জরুরি। ধন্যবাদ সঙ্গীকে আশ্বস্ত করে যে পরিবারের প্রতি তার কাজ মূল্যায়ন পাচ্ছে। এবং সঙ্গীর এতে আস্থা আছে। এই আস্থা সম্পর্কে সুন্দর রাখে সারা জীবন।

তুমি আকর্ষণীয়: নিঃসন্দেহে যার যার সঙ্গীই তার তার কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং কাঙ্ক্ষিত। সঙ্গী যে পোশাকই পরুক যেভাবেই সাজুক সে চায় তার সঙ্গী এটা লক্ষ করুক। তাই সুন্দর সম্পর্কে একজন আরেকজনের পোশাকের রুচির প্রশংসা করতে হবে। কখনও কোনো কারণে যদি কেউ দেখতে অনাকর্ষণীও হয়ে যায় তবুও সঙ্গীকে সাহস দিতে, মানসিক সহায়তা করতে সুন্দর কথা বলা যায়।

মতামতের মূল্য দেওয়া: সঙ্গীর কথা এমন কি রাগের কথাও মন দিয়ে শোনা জরুরি। সমস্যা বা ভালোবাসার কথা মন দিয়ে শোনা সঙ্গীকে আশ্বাস দেওয়ার মানে, তার মতামতকে মূল্যায়ন। সামান্য এই মন দিয়ে শোনা সম্পর্কে অনাহূত অনেক সমস্যা থেকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।

দুজনে মিলে চেষ্টা: সমস্যায় সুবিধায় দুইজনে মিলে একটা দলের মতো আচরণ করার বিষয়ে মনযোগী হতে হবে। একজন আরেকজনের আশায় বসে না থেকে অথবা পরস্পরকে দোষারোপ না করে দুজনে মিলে কাজ করলে সমৃদ্ধি দ্রুত আসে।

সমর্থন যোগানো: সুসম্পর্কের মূল ভিত্তি হচ্ছে একে অন্যের কাজে সমর্থন জাগানো। সঙ্গীর সমর্থন পেলে যে কোনো কাজ করতে সাহস পাওয়া যায় এবং নির্বিঘ্নে কাজটি সেরে ফেলা যায়। তাই ছোট করে পাশে আছি, এগিয়ে যাও বলে সঙ্গীকে সাহস যোগানো যায়। এতে সম্পর্ক আরও সুন্দর হয়।

error: দুঃখিত!