মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ও জেলা তরুণলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিদুল দেওয়ান। সম্প্রতি মাদক কারবারের সাথে তার নাম জড়িয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে এ বিষয়টি নিয়ে ‘আমার বিক্রমপুর’ এর সাথে একান্ত আলাপচারিতা হয় তার সঙ্গে।
পাঠকদের জন্য সেই আলাপচারিতার কিছু অংশ তুলে ধরা হলো-
তরুণ লীগ থেকে অব্যাহতি নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন কি না এমনটা জানতে চাইলে মিদুল দেওয়ান বলেন, তরুণ লীগকে মুন্সিগঞ্জে জনপ্রিয় ও সক্রিয় করার জন্য অামার অবদান মানুষের হ্রদয়ে যতদিন থাকবে ততদিন আমিও মানুষের মনে থাকবো। এর জন্য পদে থাকা বা না থাকা কোন মূখ্য বিষয় নয়৷ এখন যারা জেলা ছাত্রলীগ সহ বিভিন্র সংগঠনে আছেন তাদের অনেকেরই রাজনৈতিক হাতেঘরি হয়েছে তরুণলীগের মাধ্যমে। তারাই তরুণলীগকে টিকিয়ে রাখবেন। তাই আমি মনে করি পদে ফিরে আসা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
মামলার বিষয়ে কোন রাজনৈতিক ইন্ধন আছে কি না জানতে চাইলে মিদুল বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় আমার বিরুদ্ধে ৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছিলো। বর্তমান জেলা অাওয়ামী লীগের সভাপতি মহিউদ্দিন চাচার সাথে কেইস পার্টনার ছিলাম। রাজনীতি করতে গেলে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্রের স্বীকার হতে হয়৷ এটাও একটি ষড়যন্ত্রের অংশ।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে কোন অাপত্তি বা অভিযোগ অাছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, গণমাধ্যম পাঠকের চাহিদা পূরণ করতে সংবাদ প্রকাশ করে। একজন রাজনৈতিক কর্মী গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের উপর ভিত্তি করে চলে না। তবে তাদেরকে বলবো সাদা কে সাদা ও কালো কে কালো বলতে শিখুন।
