১০ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
রবিবার | রাত ৮:১৯
Search
Close this search box.
Search
Close this search box.
ব্যবসায়ীক সুনাম ক্ষুন্ন ও আমাকে হেয় করতেই মিথ্যা মামলা- আক্কাস আলী
খবরটি শেয়ার করুন:

মুন্সিগঞ্জ, ১১ জুন, ২০২০, সদর প্রতিবেদক (আমার বিক্রমপুর)

মুন্সিগঞ্জ সদর হাসপাতাল রোডে অবস্থিত রেনেসাঁ ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা মো. আক্কাস আলী সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলাটিকে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ভিত্তিহীন মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন আক্কাস আলী।

তিনি বলেছেন, ‘ব্যবসায়ীক সুনাম ও আমাকে হেয় করতেই মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে।’

আক্কাস আলী বলেন, ‘আমার ব্যবসার সফলতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ক্ষতি সাধন এবং ব্যবসায়ীক সুনাম ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে এই গ্রুপটি বিভিন্ন সময় আমার বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে ষড়যন্ত্র করছে। আমি এর সুষ্ঠ বিচার চাই।’

জানা গেছে, গতকাল বুধবার (১০ জুন) মো. সুমন বেপারী নামের এক লোক রেনেসাঁ ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা আক্কাস আলীর বিরুদ্ধে কথিত হামলার ঘটনায় মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে রেনেসাঁ ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের মালিক মো. আক্কাস আলীকে প্রধান আসামি করে বাকি ৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তারা হলেন, মুন্সিগঞ্জ সদরের মুক্তারপুর এলাকার শাহ মাদবরের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (৪০), আদারিয়াতলার শরীফ (২৮), পশ্চিম মুক্তারপুরের রুহুল কুদ্দুছ (৪১), মুক্তারপুর (চৌধুরী বাড়ির) আকাশ (৩০) ও গনকপাড়া এলাকার আবুল কাশেম (৩৫)।

মামলার এজাহারে হামলার ঘটনার বিবরণ দিয়ে বলা হয়, গত মঙ্গলবার (৯ জুন) দুপুরে মামলার ১ নং আসামি রেনেসাঁ ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের মালিক ও শ্রমিকলীগ নেতা মো. আক্কাস আলী সদর থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি মো. সুমন বেপারীকে পূর্বশত্রুতার জের ধরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হামলার উদ্দেশ্যে রেনেসাঁ ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের ৪র্থ তলায় মোবাইলে ডেকে নিয়ে আসে।

যাওয়ার পর ওখানে ওৎপেতে থাকা বিবাদীরা তর্কে লিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে মামলার প্রধান আসামি আক্কাস আলীর হুকুমে সুমন বেপারীর উপর অতর্কিতভাবে হামলা চালানো হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেনেসাঁ ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা মো. আক্কাস আলী ‘আমার বিক্রমপুর’ কে বলেন, ‘পুরো ঘটনাটিই একটি সাজানো ষড়যন্ত্র। যেসব অভিযোগ করা হয়েছে সেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা।

এ বিষয়ে জানতে সুমন বেপারীর সাথে যোগাযোগ করা হলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

error: দুঃখিত!