
অষ্টাদশ শতাব্দীর স্থাপত্যশৈলীর এক অপূর্ব প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন সোনারংয়ের জোড়া মঠ
বাংলাদেশের প্রায় সবখানেই ছড়িয়ে আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন আছে আমাদের দেশে, তেমন আছে মানুষের দ্বারা নির্মিত
বাংলাদেশের প্রায় সবখানেই ছড়িয়ে আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন আছে আমাদের দেশে, তেমন আছে মানুষের দ্বারা নির্মিত
মাহবুব আলম জয়ঃ প্রাচীন নগরী বিক্রমপুর তথা মুন্সিগঞ্জ। শিক্ষা সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিকাশে যারা কাজ করেছেন এমন অনেক গুনীজনের
মাহবুব আলম জয়ঃ ইতিহাসে ভরপুর প্রাচীন জনপদ বিক্রমপুর। এই আলোকিত জেলায় জন্মেছেন বিখ্যাত ব্যক্তি বর্গ। নিজেদের কৃতিত্বে অর্জন করেছেন
মুন্সিগঞ্জ, ২৯ নভেম্বর, ২০২০, মাহবুব আলম জয় (আমার বিক্রমপুর) শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিকাশে প্রাচীন সভ্যতার জনপদ বিক্রমপুর তথা
ইতিহাস-সচেতন পড়ুয়া বাঙালির ব্যক্তিগত পাঠাগারে বাংলার ইতিহাসের যে বইটি অনিবার্য, সেই বইটি হল শ্রীযোগেন্দ্রনাথ গুপ্তর বিক্রমপুরের ইতিহাস। বাংলার ইতিহাসের
বিক্রমপুরের ভাগ্যকুলের বিখ্যাত জমিদার যদুনাথ রায়ের বাড়িটিকে ড. হুমায়ুন আজাদ নাম দিয়েছিলেন ‘বিলের ধারে প্যারিশ শহর’। আড়িয়ল বিলের দক্ষিণ
শেখ রাসেল ফখরুদ্দীনঃ আজ থেকে প্রায় ১০৩ বছর আগে ১৯১৩ সালের২৮ মে (বাংলা ১৩১৯ সাল১৪জ্যৈষ্ঠ) বিক্রমপুরের পাইকপাড়া গ্রামে লতিকা
জমিদারবাড়ির মাথায় তখন সূর্য সটান। যদুনাথ সাহা গড়েছিলেন পুবমুখো বাড়িটি। সম্মুখভাগে আটটি বিশাল থাম। দোতলার ছাদে গিয়ে ঠেকেছে। ভবনটির
মিশরের মমি গুলোতে যে মুসলিন কাপড়গুলো পেচাঁনো রয়েছে তা বিক্রমপুর ও এর আশেপাশে অঞ্চলে তৈরী। প্রায় ৫ হাজার বছর
দীনেশচন্দ্র গুপ্ত (৬ ডিসেম্বর,১৯১১-৭ জুলাই,১৯৩১) ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন স্বনামধন্য বাঙালি বিপ্লবী। তিনি দীনেশ গুপ্ত নামেই সমধিক
স্বত্ব © ২০২১ | আমার বিক্রমপুর