কাঁঠালে কোনো ÿতিকারক চর্বি নেই। এতে আছে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ যা ত্বক, চুল ও চোখের জন্য ভীষণ উপকারী। ভিটামিন এ চোখের পুষ্টি জোগায়, অন্ধত্বজনিত সমস্যা দূর করে। এ ছাড়া দেহে ÿতিকারক রোগ-জীবাণু প্রবেশে বাধা দেয়। প্রখর রোদ ও গরমে যে সর্দি হাঁচি কাশি হয় কাঁঠালের ভিটামিন সি তা দূর করে দেয়। কাঁঠাল আঁশজাতীয় ফল হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং রক্ত পরিষ্কার রেখে হৃদপিণ্ডের শিরা-উপশিরায় চর্বি জমতে দেয় না। কাঁঠালে আরো আছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাংগানিজ, আয়রন, ভিটামিন বি, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিংক ও ফসফরাস। পটাশিয়াম দেহের কোষ বৃদ্ধিতে সহায়ক। আয়রন দেহে রক্ত তৈরি করে। ভিটামিন বি বেরিবেরি রোগ ও পেটের অসুখ দূর করে। কাঁঠালের ক্যালশিয়াম দেহের হাড় ও দাঁতের পুষ্টি জোগায়, জিংক শরীরের ইনসুলিন হরমোনের সরবরাহ নিশ্চিত করে। আর ম্যাগনেশিয়াম ও সোডিয়াম দেহের অ¤ø ও ÿারের সাম্যাবস্থা বজায় রাখে। কাঁঠালের বিচিতেও রয়েছে উচ্চ প্রোটিন। ডায়াবেটিসের রোগীরা কাঁঠাল খেতে পারবেন তবে অতিরিক্ত মিষ্টি কাঁঠাল বর্জন করাই ভালো। ইন্টারনেট।