নিজস্ব প্রতিবেদক: মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় ভবেরচর ইউনিয়নের পৈক্ষারপাড় গ্রামে পরকীয়া প্রেমে ফাঁদে পড়ে ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে এক গৃহবধূ। অভিযোগ পএের বিবরনিতে জানা যায়, গত পাঁচ বছর আগে পারিবারিক ভাবে পৈক্ষারপাড় গ্রামের কামরুল ইসলামের সাথে মাথাভাঙ্গা গ্রামের আক্তার হোসেনে মেয়ে হালিমা আক্তার(২০) এর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই শুশুর বাড়ির এক প্রতিবেশী রেজাউল করিম (৩২) এর সাথে হালিমার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
তাদের এই পরকীয়া প্রেমের কথা জানাজানি হলে স্বামীর সাথে বিরোধের জেরে হালিমা তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। এদিকে তার প্রেমিক রেজাউল মেয়েটিক বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে চলতি মাসের গত ৮ তারিখে মেয়েটির বাবার বাড়ি থেকে ভাগিয়ে সাভার নিয় যায়। বিয়ে না করে সভারে একটি কক্ষে মেয়েটিকে আটক রেখে তার সাথে অনৈতিক সম্পর্ক ঘড়ে তোলেন প্রেমিক রেজাউল। তিন দিন পরে রেজাউল মেয়েটিক ফেলে পালিয়ে যায়। এদিকে মেয়ের ফুফু আলো বেগম রেজাউলকে অভিযুক্ত করে থানার একটি অপহরণ মামলা করলে পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
পরে হালিমা বাদী হয় থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করলে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় পুলিশ রেজাউলকে আটক করে। গজারিয়া থানার উপ-পরিদর্শক হাবিবুর রহমান জানান,পুলিশ অভিযুক্ত রেজাউলকে আটক করেছে আর মেয়েটির শারীরিক পরীক্ষার জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।