এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছে ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ হাজার ৮৯৪ জন।
গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ; ৭০ হাজার ৬০২ জন শিক্ষার্থী পূর্ণ জিপিএ, অর্থাৎ ৫ এ ৫ পেয়েছিল।
ফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে বছরের শুরুর হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করেছে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
তিনি বলেছেন, “ফলাফল সার্বিকভাবে ভালো না হলেও অংক, বিজ্ঞান ও কারিগরিতে ভালো করেছে।”
রোববার সকালে গণভবনে একটি ট্যাবের মাধ্যমে ফলাফলের ডিজিটাল অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন শিক্ষমন্ত্রী। শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরাও এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন।
দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এবারের ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী। বেলা ২টা থেকে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd), নিজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও যে কোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করে ফল জানতে পারবেন।
আটটি সাধারণ বোর্ড, মাদ্রাসা এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে ৮ হাজার ৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০ লাখ ৬১ হাজার ৬২৪ জন শিক্ষার্থী এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে পাস করেছে ৭ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭২ জন।
১ এপ্রিল শুরু হয়ে ১১ জুন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা চলে। এরপর ১৩ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।