১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
শনিবার | রাত ৩:১৯
Search
Close this search box.
Search
Close this search box.
আঠার’র কম বয়সীদের তথ্য সংগ্রহ কেন, প্রশ্ন হাইকোর্টের
খবরটি শেয়ার করুন:

যাদের বয়স ১৮ বছরের কম, তাদের তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের বেঞ্চ এই রুল দেয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবকে দশ দিনের মধ্যে এর জবাব দিতে বলা হয়েছে।

ভোটার তালিকা হাল নাগাদ কার্যক্রমের সঙ্গে ১৮ বছরের কম বয়সীদের তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে গত ২৪ জুলাই নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না সোমবার এই রিট আবেদন করেন।

আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. শাহদিন মালিক। তার সঙ্গে ছিলেন এম মনজুর আলম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোতাহার হোসেন সাজু।

২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যাদের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হবে, তাদের তথ্যও চলমান হালনাগাদে সংগ্রহ করছে নির্বাচন কমিশন।

ইসি বলছে, তথ্য সংগ্রহ করা হলেও ১৮ বছরের কম বয়সীরা এখনই ভোটার হচ্ছেন না। ভোটারযোগ্য হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা চূড়ান্তভাবে তালিকাভুক্ত হবেন।

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ১৫-১৭ বছর বয়সী নাগরিকদের সম্ভাব্য সংখ্যা হতে পারে ৭২ লাখ। ছয় মাস ধরে তাদের নিবন্ধন কাজ শেষ করতে প্রায় ৮১ কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে।

error: দুঃখিত!