ডেস্ক রিপোর্টঃ সিরাজদিখান উপজেলার ইছাপুরা বাজারে মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ও ফাস্ট ফোড ব্যবসায়ের নামে চলছে অবৈর্ধ অসামাজিক কার্যকালাপ। সরেজমিনে ঘূরে দেখা যায় ও স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায় যে, বিক্রমপুর কে.বি.ডিগ্রী কলেজ ও স্কুলকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠেছে ৫-৬টি রেস্টুরেন্ট ও মিনি চাইনিজ। প্রতিটি রেস্টুরেন্টে ছোট ছোট রোম ও বড় ভাড়ি পর্দা টানিয়ে তরুন-তরুনীদের বসার জায়গা করে দেওয়া হয়।
মূলত এ সব ছোট রুমগুলোতেই চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ। রেস্টুরেন্টে খাওয়ার নাম করে উঠতি স্কুল ও কলেজ গামী ছাত্র-ছাত্রীরা ঘন্টার পর ঘন্টা এখানে এসে মিলিত হচ্ছে। আর এ জন্যে তাদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত মোটা অর্থ। এভাবেই চলছে ঝানজিয়া চাইনিজ এন্ড রেস্টুরেন্ট, স্পাইনেস ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টও সোনার বাংলা চাইনিজ এন্ড রেস্টুরেন্টগুলো। স্পাইনেস ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টটি এখন যেখানে অবস্থিত এর ঠিক দোতালায় একটি মসজিদ অবস্থিত। মুসলমানদের পবিত্র মসজিদের নিছে কিভাবে এমন অসামাজিক কাজগুলো চলছে তা এখন ইছাপুরা বাজারের অনেক সচেতন মানুষের প্রশ্ন হয়ে দাড়িয়েছে।
একাধিক পথচারী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যবসায়ীরা জানান, স্থানীয় অনেক ক্ষমতা ধর ব্যক্তিবর্গের ছত্রছায়ায় এসব রেন্টুরেন্টগুলো গড়ে ওঠেছে। তাদের নানা মুখী ভয়ে কেউ এর প্রতিবাদ করতে আসতে চায় না। তবে তাদের দাবি প্রশাসন চাইলেই অসংখ তরুন-তরুনীর সুন্দর ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে পারেন ।
বিক্রমপুর কে.বি.ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ শামসুল হক হাওলাদার বলেন, এটি আসলেই নিন্দনীয় ঘটনা। তবে রেস্টুরেন্টগুলোতে যে এসব কাজ হচ্ছে তা আমার জানা নেই। তবে আমরা তা সরোজমিনে ঘূড়ে দেখবো।
এসব রেন্টুরেন্টগুলোর কারনে এলাকার কোমলমতী শিক্ষাথীরা দিন দিন বিপথগামী হচ্ছেন যা নিয়ে এখানকার সচেতন অভিবাবোকেরা গভীর উুদ্বগ্নে দিন কাটাচ্ছেন।