মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার ভাগ্যকুল পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ২১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর মাওয়ার পদ্মা নদীর অংশে প্রবাহিত হচ্ছে বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে।
জেলার শ্রীনগর ও লৌহজং উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের নদীর পাড়ের ঘরবাড়ির আঙিনায় পানি উঠতে শুরু করেছে। নিচু কৃষিজমি অনেক আগেই পানিতে তলিয়ে গেছে।
লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান জানান, নদীতে পানি বাড়ছে। নিচু কৃষিজমি পানির নিচে। তবে অনেক বসতঘর এখনো পানিতে তলিয়ে যায়নি।
শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহানারা বলেন, ‘আমি তো জানি না, আমি খবর নিচ্ছি।’
মুন্সীগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভাগ্যকুল ও মাওয়া পয়েন্টের ওয়ার্ক অ্যাসিস্ট্যান্ট মো. জয়নাল বলেন, ‘আমি কাল নৌকা নিয়ে মাওয়া থেকে ভাগ্যকুল গিয়েছি। নদীর পাড়ের বাড়িগুলোতে পানি ঢুকেছে। কৃষিজমি পানির নিচে। ৫ থেকে ১০ সেন্টিমিটার পানি বাড়লে সব বাড়িতে পানি ঢুকে যাবে। ব্যাপক আকারে নদীভাঙন নেই। তবে নদীর পানির ঢেউয়ের আঘাতে মাটি তো হালকা ভাঙবেই।’