বিশেষ প্রতিবেদকঃ মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী তরুণলীগের সহ-সভাপতি ফরহান গাজী’র পক্ষ থেকে বিগত ঈদ উল ফিতরে টানানো বেশ কয়েকটি ফেষ্টুন বিনষ্ট করেছে অজ্ঞাতরা। ফেষ্টুনের যে অংশে ফরহান গাজী’র চেহারা রয়েছে ঠিক ঐ অংশগুলিকেই চিন্হিত করে কেটে ফেলা হয়েছে।
মুন্সীগঞ্জ শহরের অদূরে জেলা পরিষদ এর সামনে টাঙানো তার একটি ফেষ্টুনের এই অবস্থা দেখা যায়। ফেষ্টুনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক এডভোকেট মৃণাল কান্তি দাসের ছবি রয়েছে।
২০১৪সালে এই একই সড়কে মুন্সীগঞ্জ সদর-গজারিয়া আসনের সাংসদ ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক এডভোকেট মৃণাল কান্তি দাসের ঈদ উল আযহা’র শুভেচ্ছা সম্বলিত ১৫-২০টি ফেষ্টুন নষ্ট করে ফেলে ও লাগাতে যাওয়া লোকদের মারধর করে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও যুবলীগ নেতা অংকন। ঐ ঘটনায় পরে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলাও দায়ের করা হয়। কিন্তু ঐ মামলায় কাউকেই গ্রেফতার করে আ্ইনের মুখোমুখি করা হয়নি।
এবিষয়ে ১আগষ্ট শনিবার দুপুরে মুন্সীগঞ্জ জেলা তরুণলীগের সহ-সভাপতি ফরহান গাজী বলেন, ‘আমার প্রতি কারো ব্যাক্তিগত ক্ষোভ অথবা আমি এডভোকেট মৃণাল কান্তি দাসের সমর্থক অথবা পুরো তরুণলীগ এমপি সমর্থক এসব কারনে কেউ হয়তো এই কাজ করে থাকতে পারে। রাজনীতিতে অনুপ্রবেশকারী বিকৃত রুচির লোকদের পক্ষেই এমন কাজ করা সম্ভব।’
ঘটনার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ওসি ইউনুচ আলী ১আগষ্ট শনিবার দুপুরে আমার বিক্রমপুর কে বলেন, ‘কে বা কারা বারবার এই একই ধরনের অনৈতিক কাজ করছে তা আমার নলেজে নেই, আর এই ঈদে ঘটে যাওয়া বিষয়টিও আমার কাছে কেউ অভিযোগ করেনি। থানায় অভিযোগ করলে আমি বিষয়টি অবশ্যই খতিয়ে দেখবো’