৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
শনিবার | রাত ৯:২৫
Search
Close this search box.
Search
Close this search box.
বারবার ক্ষুধা লাগার পাঁচ কারণ
খবরটি শেয়ার করুন:

আপনি কি সবসময়ই ক্ষুধা অনুভব করেন? সকালের নাশতা, দুপুর বা রাতে খাওয়ার ১ ঘণ্টা পরেই আবার ক্ষুধা লাগছে? এমনটা অনেকেরই হতে পারে, কিন্তু অনেকেই এর সঠিক কারণ জানেন না। বারবার ক্ষুধা লাগার পাঁচটি কারণ জেনে নিন—

রাতে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ:
রাতে কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার খেলে কিছুক্ষণ পর আবার ক্ষুধা লাগতে পারে। যখন আমরা একসঙ্গে অনেক বেশি কার্বোহাইড্রেট খাই, তখন চিনির মতোই তা খুব দ্রুত শরীর শুষে নেয়। রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট বাদ দিয়ে পরিমিত আন-রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট যেমন মিষ্টি আলু, বাদামি চাল, মাছ বা মুরগি, ব্রকলি কিংবা অন্যান্য সবজি খান।

ঘুম কম হওয়া:
ক্ষুধা ও আমরা কতটা খাই তার ওপর ঘুম অনেকটা প্রভাব ফেলে। কম ঘুম গ্রেলিন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যা ক্ষুধার উদ্দীপক। যার ফলে কম ঘুম ওজনও বাড়িয়ে দিতে পারে। ভালো ঘুমের জন্য ম্যাগনেশিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি পেশি রিল্যাক্স করে। সবুজ শাক, বাদাম, বীজ, মাছ, কলা ও চকোলেটে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।

ক্ষুধা নয় তৃষ্ণা:
অনেক সময় তৃষ্ণাকে আমরা ক্ষুধার সঙ্গে মিলিয়ে ফেলি। মাঝে মাঝে আমরা ক্ষুধার্ত বোধ করি কিন্তু ওই সময়ে শরীরে হয়তো প্রয়োজন এক থেকে দুই গ্লাস পানি।

মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল:
মেডিকেল পরীক্ষায় দেখা গেছে, নারীদের ক্ষুধা ও খাবার গ্রহণের মাত্রা বেড়ে যায় তাদের মাসিক চক্রের দ্বিতীয়ার্ধে। ব্লাড সুগার লেভেল ঠিক রাখতে এবং ক্ষুধা নিবারণে প্রোটিনযুক্ত খাবার যেমন মাছ, ডিম, ডাল, বাদাম ও বিভিন্ন প্রকার বীজ খান।

গর্ভকাল:
গর্ভকালে ক্ষুধা বাড়ে, সঙ্গে বাড়ে ক্যালরির চাহিদাও। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে এ সময় স্বাস্থ্যকর খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে। এ সময় রিফাইন্ড ও চিনিসমৃদ্ধ খাবার ত্যাগ করুন।

সূত্র: ডেইলি মেইল

এই বিভাগের সর্বশেষ
ফেইসবুকে আমরা
ইউটিউবে আমরা
error: দুঃখিত!