অবশেষে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের ‘সচিব সভা’। এবারই প্রথম সচিবালয়ের বাইরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরুর স্থলে শনিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘন্টা ধরে বৈঠক করেন উপস্থিত সচিবরা। এতে প্রায় ৬০ জন সচিব অংশগ্রহণ করেন।
রাজধানী ঢাকা থেকে বাসে চড়ে সকাল ৯টায় সচিবরা আসেন সভাস্থলে। বিশেষভাবে পদ্মা সেতু প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নসহ কাজের অগ্রগতি সরেজমিনে দেখার জন্য পদ্মা প্রকল্প এলাকায় আসেন সচিব কমিটি।
সভার শুরুতেই পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে নানা তথ্য ও বর্তমান চিত্র সচিবদের সামনে উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম।
পরে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে পদ্মা সেতুর সার্ভিস এরিয়া-১ এলাকায় অনুষ্ঠিত হয় এই ‘সচিব সভা’।
সভা শেষে সচিবরা পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় সেতুর কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।
পরে বিকেল ৪ টায় বাসযোগে ঢাকার উদ্দেশে মাওয়া ত্যাগ করেন সচিবরা।
সভা শেষে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া সাংবাদিকদের সাথে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে পদ্মা সেতুর মূল পাইলিং কাজ শুরু হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পদ্মা সেতু প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শেষ হবে। প্রকল্প এলাকার ভূমিসহ সব রিসোর্স পরিকল্পনা মাফিক ব্যবহার করতে হবে। প্রকল্প এলাকা ঘিরে অত্র অঞ্চলে যেসব উন্নয়ন কাজ হবে তা মাথায় রেখেই প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নিতে হবে।
কাজেই পদ্মা সেতুর দুইপাড় এমনকি বুড়িগঙ্গা সেতু পর্যন্ত একটা পরিকল্পিত উন্নয়ন ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সাথে সেতুর কাজ শেষ হলে শুধু যোগাযোগ মন্ত্রণালয় নয় সকল মন্ত্রণালয় এর সুবিধা পাবে।
উল্লেখ্য,এর আগে এইচ এম এরশাদের শাসনামলে নাটোরে অবস্থিত উত্তরা গণভবনে মন্ত্রীসভার একটি বৈঠক হয়েছিল।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ও সেখানে উপদেষ্টা পরিষদের একটি বৈঠক হয়। তবে বিএনপি সরকারের সময় চট্টগ্রামে মন্ত্রীসভার বৈঠক ও সচিব সভা আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সম্ভব হয়নি বলে জানা গেছে।
পদ্মাপাড়ে অনুষ্ঠিত হল মন্ত্রী পরিষদের সচিব সভা
অবশেষে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের ‘সচিব সভা’। এবারই প্রথম সচিবালয়ের বাইরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরুর স্থলে শনিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘন্টা ধরে বৈঠক করেন উপস্থিত সচিবরা। এতে প্রায় ৬০ জন সচিব অংশগ্রহণ করেন।
রাজধানী ঢাকা থেকে বাসে চড়ে সকাল ৯টায় সচিবরা আসেন সভাস্থলে। বিশেষভাবে পদ্মা সেতু প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নসহ কাজের অগ্রগতি সরেজমিনে দেখার জন্য পদ্মা প্রকল্প এলাকায় আসেন সচিব কমিটি।
সভার শুরুতেই পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে নানা তথ্য ও বর্তমান চিত্র সচিবদের সামনে উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম।
পরে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে পদ্মা সেতুর সার্ভিস এরিয়া-১ এলাকায় অনুষ্ঠিত হয় এই ‘সচিব সভা’।
সভা শেষে সচিবরা পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় সেতুর কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।
পরে বিকেল ৪ টায় বাসযোগে ঢাকার উদ্দেশে মাওয়া ত্যাগ করেন সচিবরা।
সভা শেষে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া সাংবাদিকদের সাথে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে পদ্মা সেতুর মূল পাইলিং কাজ শুরু হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পদ্মা সেতু প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শেষ হবে। প্রকল্প এলাকার ভূমিসহ সব রিসোর্স পরিকল্পনা মাফিক ব্যবহার করতে হবে। প্রকল্প এলাকা ঘিরে অত্র অঞ্চলে যেসব উন্নয়ন কাজ হবে তা মাথায় রেখেই প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নিতে হবে।
কাজেই পদ্মা সেতুর দুইপাড় এমনকি বুড়িগঙ্গা সেতু পর্যন্ত একটা পরিকল্পিত উন্নয়ন ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সাথে সেতুর কাজ শেষ হলে শুধু যোগাযোগ মন্ত্রণালয় নয় সকল মন্ত্রণালয় এর সুবিধা পাবে।
উল্লেখ্য,এর আগে এইচ এম এরশাদের শাসনামলে নাটোরে অবস্থিত উত্তরা গণভবনে মন্ত্রীসভার একটি বৈঠক হয়েছিল।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ও সেখানে উপদেষ্টা পরিষদের একটি বৈঠক হয়। তবে বিএনপি সরকারের সময় চট্টগ্রামে মন্ত্রীসভার বৈঠক ও সচিব সভা আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সম্ভব হয়নি বলে জানা গেছে।